বিশ্ব পরিবেশ দিবসে পরিবেশ বান্ধব সাইকেল সমস্ত রাস্তায় যাতায়াত করার দাবিতে সাইকেল মিছিল
আজ বিশ্ব পরিবেশ দিবস, আমরা সকলেই জানি সাইকেল একটি পরিবেশ বান্ধব যান। বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে যেখানে মানুষ অন্য কোন যানবাহনে চলাচল করতে পারছে না, সেখানে সাইকেল একমাত্র ভরসা। আজ গোটা বিশ্বে প্রমাণিত সাইকেল হচ্ছে মানুষের অগতির গতি, তাই দেশে দেশে সাইকেল চালানোটাকে আরো বেশি করে উৎসাহ প্রদান করছে।
কলকাতায় নো-সাইকেলিং জোন তুলে দিয়ে সমস্ত রাস্তায় সবসময়ের জন্য সাইকেল চলাচলের দাবিতে আজ লালবাজার ডেপুটেশন ও সাইকেল মিছিল করা হয়। মিছিল শুরু হয় রবীন্দ্র সরোবর মেট্রো স্টেশন-এর সামনে থেকে এবং চলার পথেই পুলিশ রাসবিহারী মোড়ে মিছিলের গতি রোধ করে। পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের বচসা হয় এবং বাধাপ্রাপ্ত অবস্থায় আন্দোলনকারীরা পথেই বিক্ষোভসভা শুরু করেন। সভা চলাকালীন চারজনের প্রতিনিধিদল 'জয়েন্ট কমিশনার অফ্ পুলিশ(ট্রাফিক)'-এর উদ্দেশ্যে ডেপুটেশন দিতে রওনা হন।
বিক্ষোভ সভায় AIDYO, কলকাতা জেলা কমিটির সম্পাদক সঞ্জয় বিশ্বাস বলেন- "আজ আমরা যে সাইকেল মিছিল করছিলাম তার উদ্দেশ্য হল সাধারণ মানুষের সুবিধার্থে কলকাতার রাস্তায় করোনা পরিস্থিতি সহ সবসময়ের জন্য সাইকেল যাতায়াত বিনা বাধায় করতে দিতে হবে। আমাদের দেশ সহ কলকাতাতেও করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে যাতায়াতের যান হিসাবে বেছে নিচ্ছেন সাইকেলকেই, তাতে স্বাস্থ্যবিধি সুরক্ষিত ও শারীরিক দূরত্বও বজায় থাকছে।
অন্যদিকে অপরিকল্পিত লকডাউন-এর ফলে প্রচুর মানুষ কাজ হারিয়েছে, ঠিক সেই সময় সাইকেল এক বিশাল সংখ্যার যুবক ও সাধারণ মানুষের জীবন-জীবিকার বেঁচে থাকার অপরিহার্য বাহন হয়ে উঠবে এবং উঠছে। তাই আমরা যুব সংগঠন AIDYO'র পক্ষ থেকে প্রশাসনের কাছে দাবি জানাচ্ছি, অবিলম্বে কলকাতার রাস্তায় নো-সাইকেলিং জোন তুলে দিয়ে, সমস্ত রাস্তায় সবসময়ের জন্য সাইকেল চলাচলের অনুমতি প্রদান করতে হবে -এই দাবি প্রশাসন না মানলে আমরা আগামী দিনে স্বাস্থ্যবিধি মেনেই বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তুলব।"
কলকাতায় নো-সাইকেলিং জোন তুলে দিয়ে সমস্ত রাস্তায় সবসময়ের জন্য সাইকেল চলাচলের দাবিতে আজ লালবাজার ডেপুটেশন ও সাইকেল মিছিল করা হয়। মিছিল শুরু হয় রবীন্দ্র সরোবর মেট্রো স্টেশন-এর সামনে থেকে এবং চলার পথেই পুলিশ রাসবিহারী মোড়ে মিছিলের গতি রোধ করে। পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের বচসা হয় এবং বাধাপ্রাপ্ত অবস্থায় আন্দোলনকারীরা পথেই বিক্ষোভসভা শুরু করেন। সভা চলাকালীন চারজনের প্রতিনিধিদল 'জয়েন্ট কমিশনার অফ্ পুলিশ(ট্রাফিক)'-এর উদ্দেশ্যে ডেপুটেশন দিতে রওনা হন।
বিক্ষোভ সভায় AIDYO, কলকাতা জেলা কমিটির সম্পাদক সঞ্জয় বিশ্বাস বলেন- "আজ আমরা যে সাইকেল মিছিল করছিলাম তার উদ্দেশ্য হল সাধারণ মানুষের সুবিধার্থে কলকাতার রাস্তায় করোনা পরিস্থিতি সহ সবসময়ের জন্য সাইকেল যাতায়াত বিনা বাধায় করতে দিতে হবে। আমাদের দেশ সহ কলকাতাতেও করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে যাতায়াতের যান হিসাবে বেছে নিচ্ছেন সাইকেলকেই, তাতে স্বাস্থ্যবিধি সুরক্ষিত ও শারীরিক দূরত্বও বজায় থাকছে।
অন্যদিকে অপরিকল্পিত লকডাউন-এর ফলে প্রচুর মানুষ কাজ হারিয়েছে, ঠিক সেই সময় সাইকেল এক বিশাল সংখ্যার যুবক ও সাধারণ মানুষের জীবন-জীবিকার বেঁচে থাকার অপরিহার্য বাহন হয়ে উঠবে এবং উঠছে। তাই আমরা যুব সংগঠন AIDYO'র পক্ষ থেকে প্রশাসনের কাছে দাবি জানাচ্ছি, অবিলম্বে কলকাতার রাস্তায় নো-সাইকেলিং জোন তুলে দিয়ে, সমস্ত রাস্তায় সবসময়ের জন্য সাইকেল চলাচলের অনুমতি প্রদান করতে হবে -এই দাবি প্রশাসন না মানলে আমরা আগামী দিনে স্বাস্থ্যবিধি মেনেই বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তুলব।"
No comments